মৃত্যুবরণ করেন সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাবেক চেয়ারম্যান
বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি, ড্রাগন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, রুপালী ইন্সুরেন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের স্বপ্নদ্রষ্টা ও সাবেক চেয়ারম্যান, দেশের প্রতিথযশা শিল্প উদ্যোক্তা, তৈরি পোশাক শিল্পের পথচলার কারিগর, সুয়েটার্স শিল্প জগতের পথিকৃৎ, আধুনিক ও শিশুশ্রম মুক্ত কর্ম পরিবেশ তৈরিতে বিজিএমইএকে যিনি নিজের সাংগঠনিক দক্ষতা ও মেধার সমন্বয়ে এগিয়ে নিয়ে গেছেন, বিশিষ্ট সমাজসেবক, যার হাত ধরে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে গড়ে উঠেছে অসংখ্য স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, হাসপাতাল ও বৃদ্ধাশ্রমের মতো সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের অগ্রদূত, ব্যবসায়ী সমাজের প্রিয়মুখ মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস গত ২৫শে জানুয়ারি ২০২৫ সকাল ০৬.৩০ মিনিটে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।(ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় থেকে তিনি পরলোকগমন করেন। তিনি স্ত্রী ফজিলাতুন্নেছা, একমাত্র ছেলে মোস্তফা কামরুস সোবহান (রুবেল), দুই মেয়ে ফৌজিয়া কামরুন তানিয়া, তাসনিয়া কামরুন আনিকা, মেয়ের জামাতা শেখ মোহাম্মদ ডানিয়াল, পরিবারের ছয়জন নাতি নাতনি ও অসংখ্য আত্মীয় স্বজন, গুণগ্রাহী, শুভানুধ্যায়ী রেখে মৃত্যুবরণ করেন।
গুলশান আজাদ মসজিদে বাদ যোহর প্রথম জানাজা ও মরহুমের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার মিয়াবাজারে বাদ মাগরিব দ্বিতীয় জানাজা শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গার্ড অব অনার প্রদান করার পরেই পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
তার মৃত্যুতে শোকে শোকাহত হয়ে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন দেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি, ব্যবসাতে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, কুমিল্লার বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, সর্বস্তরের মানুষ ও বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএ, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশ, বাংলাদেশ রিটার্ড পুলিশ অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন সংগঠন।