London ০১:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ২৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মনের আনন্দে ধান কাটছে কৃযক

অনলাইন ডেস্ক:

রাজশাহী শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে কেশরহাট থেকে, পাশে বিশাল মাঠ। মাঠে রয়েছে সারি সারি জিরা ধান। ধান পেকে গেছে। তাই পাকা ধান কাটতে ব্যস্ত কৃষক। মনের আনন্দে ধান কেটে কেটে নিয়ে বাড়ি যাচ্ছে কৃষক।

সবুজে শ্যামল আমাদের এই সুন্দর দেশ। অপরূপ সৌন্দর্য সেই ধান কাটার দৃশ্য। জমি থেকে ধান কেটে জমিতেই রাখা হয়। তারপর ছোট ছোট আটি করে সেগুলো বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। বাড়িতে নিয়ে এসে তারপর শুরু হয় ধান শুকানো। তারপর শুরু হয় ধান মাড়াই। ধান মাড়াই করলে ধান থেকে ধান গাছ আলাদা হয়। আবার শুকানো হয় সেই ধান। তারপর ধান গাছ গুলো গরুর খাবার হিসেবে কেউ জমা করে রাখে। আবার কেউ এই ধান গাছ বিক্রি করে দোয়। এই ধান গাছকে গ্রামের ভাষায় পোয়াল বা খ্যার বলে। এ কাজগুলি সাধারণত বাড়ির গৃহিণীরা করে। কৃষক মাঠে কাজ করে আর গৃহিণী সারাদিন বাড়িতে ধান শুকানো থেকে শুরু করে গরু ছাগল সবকিছুই দেখাশোনা করে। এক অপরূপ দৃশ্য না দেখলে উপলব্ধি করা সভ্বব না।

 

গ্রাম ছাড়া এই রাঙা মাটির পথ আমার মন ভোলায় রে ।আমি অল্প সময়ের জন্য হলেও হারিয়ে গিয়েছিলাম সেই মাটির মাঝে । সেকি কৃশকের মাঝে ।আমার মন বারবার টানে সেই গ্রামের উদ্দেশ্য ।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information
আপডেট : ০১:৪৩:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ মে ২০২৫
Translate »

মনের আনন্দে ধান কাটছে কৃযক

আপডেট : ০১:৪৩:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ মে ২০২৫

রাজশাহী শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে কেশরহাট থেকে, পাশে বিশাল মাঠ। মাঠে রয়েছে সারি সারি জিরা ধান। ধান পেকে গেছে। তাই পাকা ধান কাটতে ব্যস্ত কৃষক। মনের আনন্দে ধান কেটে কেটে নিয়ে বাড়ি যাচ্ছে কৃষক।

সবুজে শ্যামল আমাদের এই সুন্দর দেশ। অপরূপ সৌন্দর্য সেই ধান কাটার দৃশ্য। জমি থেকে ধান কেটে জমিতেই রাখা হয়। তারপর ছোট ছোট আটি করে সেগুলো বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। বাড়িতে নিয়ে এসে তারপর শুরু হয় ধান শুকানো। তারপর শুরু হয় ধান মাড়াই। ধান মাড়াই করলে ধান থেকে ধান গাছ আলাদা হয়। আবার শুকানো হয় সেই ধান। তারপর ধান গাছ গুলো গরুর খাবার হিসেবে কেউ জমা করে রাখে। আবার কেউ এই ধান গাছ বিক্রি করে দোয়। এই ধান গাছকে গ্রামের ভাষায় পোয়াল বা খ্যার বলে। এ কাজগুলি সাধারণত বাড়ির গৃহিণীরা করে। কৃষক মাঠে কাজ করে আর গৃহিণী সারাদিন বাড়িতে ধান শুকানো থেকে শুরু করে গরু ছাগল সবকিছুই দেখাশোনা করে। এক অপরূপ দৃশ্য না দেখলে উপলব্ধি করা সভ্বব না।

 

গ্রাম ছাড়া এই রাঙা মাটির পথ আমার মন ভোলায় রে ।আমি অল্প সময়ের জন্য হলেও হারিয়ে গিয়েছিলাম সেই মাটির মাঝে । সেকি কৃশকের মাঝে ।আমার মন বারবার টানে সেই গ্রামের উদ্দেশ্য ।