London ১১:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম:
রাণীনগরে মৌসুমী সমৃদ্ধির দিনভর নানা উন্নয়নমূলক কর্মসূচি কসবায় হেফাজতের নেতৃবৃন্দের সাথে কসবা-আখাউড়া এমপি পদপ্রার্থী প্রভাষক কাজী মঈনুদ্দিনের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মত বিনিময় সিরাজগঞ্জে পলিথিনে মোড়ানো বস্তুয় অর্ধগলিত নবজাতক শিশুর মরা দেহ উদ্ধার কালিয়াকৈরে দোকানে মালামাল ও নগদ টাকা চুরি কসবায় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে এমপি প্রার্থী প্রভাষক কাজী মোঃ মাঈনুদ্দিনের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সাংবাদিকের বিরুদ্ধে স্কুল শিক্ষিকা ও চাঁদাবাজদের মাধ্যমে পরিকল্পিত অপপ্রচার রাজশাহীতে হিমাগারের ভাড়া কমালো কালিয়াকৈরে উপজেলা ও পৌর বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত সেই কথিত যুবদল নেতা আবার চাঁদাবাজি করতে গিয়ে জনতার হাতে আটক। নীরব পুলিশ! রাজশাহীতে করোনা সনাক্ত

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, তবে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান সক্রিয় থাকবে: উপদেষ্টা আসিফ

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি বলেন, তবে সেই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে সচল রাখার ব্যবস্থা সরকার করবে। কারণ, সেই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বহু মানুষের জীবিকা জড়িত। আর এই সরকারের কারও প্রতি কোনো পক্ষপাত নেই।

উদাহরণ দিতে গিয়ে শ্রম উপদেষ্টা বলেন, ‘বেক্সিমকোর সঙ্গে ৭০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর জীবন জড়িত। তার মানে, ৭০ হাজারটি পরিবারের জীবন সেখানে জড়িত। তো সেই প্রতিষ্ঠানকে সচল রাখার জন্য সরকার সাহায্য করছে; তাদের ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছে।’

আজ শনিবার সকালে ভোক্তা অধিকার সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আসিফ এ কথা বলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে দিনব্যাপী এই সম্মেলনের আয়োজন করে কনশাস কনজ্যুমার্স সোসাইটি (সিসিএস)।

ব্যক্তির অপরাধ ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে পার্থক্য আছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা আসিফ বলেন, ‘যে ব্যক্তি অপরাধ করেছেন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে এবং সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্কের মাধ্যমে অর্থ পাচার করেছেন; তাঁদের আমরা ট্রায়ালের আওতায় নিয়ে আসব। কিন্তু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে সক্রিয় রাখার জন্যে সরকার সহযোগিতা করছে।’

তরুণেরা যদি কৃষক, তথা উৎপাদকের কাছ থেকে পণ্য এনে সরাসরি ভোক্তাদের কাছে তুলে দিতে চান, সে ক্ষেত্রে সরকার তাঁদের প্রয়োজনীয় সব সহায়তা দেবে বলে জানান এই উপদেষ্টা। তিনি আরও বলেন, ভোক্তা অধিকার আইন সংস্কারের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।

মাঠপর্যায়ে সরকারি নির্দেশনা পালনে সক্রিয়তার অভাব আছে অভিযোগ করে উপদেষ্টা আসিফ সরকারি কর্মকর্তাদের হুঁশিয়ার করেন। তিনি তাঁদের উদ্দেশে বলেন, ‘বদলি, পদোন্নতি, বড় পদের পদায়নের জন্য ঘুষ তদবিরের চেষ্টা করবেন না। জনকল্যাণে কাজ করেন। ভালো কাজের প্রতিফলন ঘটলে স্বাভাবিকভাবেই বড় দায়িত্ব পাবেন।’

ভালো হয়ে যান, না হলে কঠোর ব্যবস্থা

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ সেলিম উদ্দীন ব্যবসায়ীদের বলেন, সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হবে। পরিমিত লাভে, ন্যায্যতার ভিত্তিতে ব্যবসা করুন। অতিরিক্ত মুনাফা করে মানুষের পকেটের টাকা নেওয়ার চেষ্টা করবে না। অনেক পণ্যের ওপর কর কমিয়ে দেওয়া হয়েছে, কিন্তু বাজারে তার প্রতিফল নেই। তিনি বলেন, ‘ভালো হয়ে যান না, হলে কঠোর ব্যবস্থা আছে।’

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব এ এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেন, ব্যবসার প্রতিটি স্তরে দুর্নীতি রয়েছে। সরকারি পর্যায় থেকে কোনো কিছুর দাম বাড়ানো হলে তা সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর হয়। কিন্তু কমানো হলে ১৫ দিনেও বাজারে তা কার্যকর হতে দেখা যায় না।  তিনি বলেন, বাজারে এমন কোনো পণ্য নেই, যা নকল হয় না। তারুণ্যের শক্তি দিয়েই এই সিন্ডিকেটকে ভাঙতে হবে।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বলেন, বাজারে একটি শক্তিশালী মধ্যস্বত্বভোগী সৃষ্টি হয়েছে। আকাশচুম্বী দ্রব্যমূল্যের জন্য মূলত তারাই দায়ী। সামাজিকভাবে তাদের প্রতিরোধ করতে হয়।

সিসিএসের উপদেষ্টা ও ফ্লোরা লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা মোস্তফা রফিকুল ইসলাম, বলেন, জনসাধারণের ভোক্তা অধিকার সম্পর্কে এখনো সচেতন নন। তাঁদের সচেতনতা বাড়াতে হবে।

জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দীন পাটোয়ারি বলেন, বাজার সিন্ডিকেটের কোনো দল নেই। তাদের ছাড় দেওয়া চলবে না।

এদিকে বাজার নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি অনলাইন কেনাকাটা ও ই–কমার্স প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে যেসব ভোক্তা প্রতারিত হয়েছেন বা হচ্ছেন, তাঁদের স্বার্থ সংরক্ষণেও ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন।

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, ভোক্তা অধিকার আইন আছে, অধিদপ্তর আছে, কিন্তু তার পারও কেন ভোক্তার অধিকার সংরক্ষণ হচ্ছে না, তা খতিয়ে দেখতে হবে। কারণ খুঁজে প্রতিকারের জন্য কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।

বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লাহ বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি মানুষের প্রত্যাশার পারদ নিচে নেমে এসেছে, এটা নিয়ন্ত্রণ না করলে জনসমর্থন থাকবে না। জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা ধারণ করে সবাইকে পরিবর্তনের পক্ষে কাজ করতে হবে। চাঁদাবাজি, সিন্ডিকেট, দুর্নীতি এখন আর চলবে না।

আরও বক্তব্য দেন সাবেক অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবীর, স্বাগত বক্তব্য দেন সিসিএসের নির্বাহী পরিচালক পলাশ মাহমুদ, সভাপতিত্ব করেন সিসিএসএর চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদুল হক।

সারা দিনব্যাপী এই সম্মেলনে দেশের ২২টি জেলার ৮৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় এক হাজার তরুণ অংশ নেন। কর্মশালা, কুইজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সারা দিনের এই আয়োজন সন্ধ্যায় শেষ হবে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information
আপডেট : ১২:৩৯:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪
৫৪
Translate »

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, তবে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান সক্রিয় থাকবে: উপদেষ্টা আসিফ

আপডেট : ১২:৩৯:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি বলেন, তবে সেই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে সচল রাখার ব্যবস্থা সরকার করবে। কারণ, সেই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বহু মানুষের জীবিকা জড়িত। আর এই সরকারের কারও প্রতি কোনো পক্ষপাত নেই।

উদাহরণ দিতে গিয়ে শ্রম উপদেষ্টা বলেন, ‘বেক্সিমকোর সঙ্গে ৭০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর জীবন জড়িত। তার মানে, ৭০ হাজারটি পরিবারের জীবন সেখানে জড়িত। তো সেই প্রতিষ্ঠানকে সচল রাখার জন্য সরকার সাহায্য করছে; তাদের ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছে।’

আজ শনিবার সকালে ভোক্তা অধিকার সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আসিফ এ কথা বলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে দিনব্যাপী এই সম্মেলনের আয়োজন করে কনশাস কনজ্যুমার্স সোসাইটি (সিসিএস)।

ব্যক্তির অপরাধ ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে পার্থক্য আছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা আসিফ বলেন, ‘যে ব্যক্তি অপরাধ করেছেন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে এবং সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্কের মাধ্যমে অর্থ পাচার করেছেন; তাঁদের আমরা ট্রায়ালের আওতায় নিয়ে আসব। কিন্তু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে সক্রিয় রাখার জন্যে সরকার সহযোগিতা করছে।’

তরুণেরা যদি কৃষক, তথা উৎপাদকের কাছ থেকে পণ্য এনে সরাসরি ভোক্তাদের কাছে তুলে দিতে চান, সে ক্ষেত্রে সরকার তাঁদের প্রয়োজনীয় সব সহায়তা দেবে বলে জানান এই উপদেষ্টা। তিনি আরও বলেন, ভোক্তা অধিকার আইন সংস্কারের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।

মাঠপর্যায়ে সরকারি নির্দেশনা পালনে সক্রিয়তার অভাব আছে অভিযোগ করে উপদেষ্টা আসিফ সরকারি কর্মকর্তাদের হুঁশিয়ার করেন। তিনি তাঁদের উদ্দেশে বলেন, ‘বদলি, পদোন্নতি, বড় পদের পদায়নের জন্য ঘুষ তদবিরের চেষ্টা করবেন না। জনকল্যাণে কাজ করেন। ভালো কাজের প্রতিফলন ঘটলে স্বাভাবিকভাবেই বড় দায়িত্ব পাবেন।’

ভালো হয়ে যান, না হলে কঠোর ব্যবস্থা

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ সেলিম উদ্দীন ব্যবসায়ীদের বলেন, সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হবে। পরিমিত লাভে, ন্যায্যতার ভিত্তিতে ব্যবসা করুন। অতিরিক্ত মুনাফা করে মানুষের পকেটের টাকা নেওয়ার চেষ্টা করবে না। অনেক পণ্যের ওপর কর কমিয়ে দেওয়া হয়েছে, কিন্তু বাজারে তার প্রতিফল নেই। তিনি বলেন, ‘ভালো হয়ে যান না, হলে কঠোর ব্যবস্থা আছে।’

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব এ এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেন, ব্যবসার প্রতিটি স্তরে দুর্নীতি রয়েছে। সরকারি পর্যায় থেকে কোনো কিছুর দাম বাড়ানো হলে তা সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর হয়। কিন্তু কমানো হলে ১৫ দিনেও বাজারে তা কার্যকর হতে দেখা যায় না।  তিনি বলেন, বাজারে এমন কোনো পণ্য নেই, যা নকল হয় না। তারুণ্যের শক্তি দিয়েই এই সিন্ডিকেটকে ভাঙতে হবে।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বলেন, বাজারে একটি শক্তিশালী মধ্যস্বত্বভোগী সৃষ্টি হয়েছে। আকাশচুম্বী দ্রব্যমূল্যের জন্য মূলত তারাই দায়ী। সামাজিকভাবে তাদের প্রতিরোধ করতে হয়।

সিসিএসের উপদেষ্টা ও ফ্লোরা লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা মোস্তফা রফিকুল ইসলাম, বলেন, জনসাধারণের ভোক্তা অধিকার সম্পর্কে এখনো সচেতন নন। তাঁদের সচেতনতা বাড়াতে হবে।

জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দীন পাটোয়ারি বলেন, বাজার সিন্ডিকেটের কোনো দল নেই। তাদের ছাড় দেওয়া চলবে না।

এদিকে বাজার নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি অনলাইন কেনাকাটা ও ই–কমার্স প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে যেসব ভোক্তা প্রতারিত হয়েছেন বা হচ্ছেন, তাঁদের স্বার্থ সংরক্ষণেও ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন।

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, ভোক্তা অধিকার আইন আছে, অধিদপ্তর আছে, কিন্তু তার পারও কেন ভোক্তার অধিকার সংরক্ষণ হচ্ছে না, তা খতিয়ে দেখতে হবে। কারণ খুঁজে প্রতিকারের জন্য কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।

বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লাহ বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি মানুষের প্রত্যাশার পারদ নিচে নেমে এসেছে, এটা নিয়ন্ত্রণ না করলে জনসমর্থন থাকবে না। জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা ধারণ করে সবাইকে পরিবর্তনের পক্ষে কাজ করতে হবে। চাঁদাবাজি, সিন্ডিকেট, দুর্নীতি এখন আর চলবে না।

আরও বক্তব্য দেন সাবেক অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবীর, স্বাগত বক্তব্য দেন সিসিএসের নির্বাহী পরিচালক পলাশ মাহমুদ, সভাপতিত্ব করেন সিসিএসএর চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদুল হক।

সারা দিনব্যাপী এই সম্মেলনে দেশের ২২টি জেলার ৮৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় এক হাজার তরুণ অংশ নেন। কর্মশালা, কুইজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সারা দিনের এই আয়োজন সন্ধ্যায় শেষ হবে।