London ০৭:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কসবা উপজেলায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৫ উদযাপন

মোঃ বিল্লাল সরকার। জেলা প্রতিনিধি ব্রাম্মনবাড়ীয়া।

 

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৫ উপলক্ষে কসবা উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে স্থানীয় প্রশাসন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা এবং বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কসবা উপজেলা প্রশাসন। কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ২৬ মার্চ ২০২৫, দুপুর ২টায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জনাব মো: ছামিউল ইসলাম।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন:

কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), জনাব মো: ছামিউল ইসলাম

কসবা উপজেলা পুলিশ কর্মকর্তা (ওসি), জনাব আবদুল কাদের

কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি, আবুল খায়ের স্বপন

কসবা তোফাজ্জল আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ, আবুল কালাম আজাদ

কসবা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, আইয়ুব খান

বিএনপির পৌর শাখার সভাপতি, শরিফুল ইসলাম

বিএনপি নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, মাসুদুল হক ভূঁইয়া দীপু

কসবা উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি, শিবলি সাহেব

কসবা উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক, এ এম হিজবুল্লাহ হেলালী

কসবা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা

কসবা উপজেলা ছাত্রঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক, মো: বিল্লাল সরকারসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ

অনুষ্ঠানের শুরুতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয় এবং তাঁদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট ও উপহার তুলে দেওয়া হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান ও আত্মত্যাগ স্মরণ করে উপস্থিত বক্তারা তাঁদের অবদানের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

আলোচনা সভা

আলোচনা সভায় বক্তারা স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সংরক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বক্তারা বলেন,
“মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস প্রজন্মের পর প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা আমাদের দায়িত্ব। মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ ও সংগ্রাম দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ছিল অবিস্মরণীয়।”

বক্তারা আরও বলেন,
“মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে এবং মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানকে জাতির ইতিহাসে সঠিকভাবে সংরক্ষণ করার জন্য সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।”

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), জনাব মো: ছামিউল ইসলাম
তিনি বলেন, “মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের স্বাধীনতার মূল ভিত্তি। আমাদের সকলের জন্য এটি একটি অনুপ্রেরণা, যার মাধ্যমে জাতি একত্রিত হয়েছে। আমাদের দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান সঠিকভাবে প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়া।”

কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি, আবুল খায়ের স্বপন
তিনি বলেন, “মুক্তিযুদ্ধ আমাদের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ অধ্যায়। মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান কখনও ভুলে যাওয়া উচিত নয়। আজকের এই দিনটি আমাদের শুধু উদযাপনের নয়, স্বাধীনতা সংগ্রামের আদর্শ চিরকাল রক্ষার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়ার দিন।”

কসবা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, আইয়ুব খান
তিনি বলেন, “স্বাধীনতা অর্জন আমাদের জাতির সর্বোচ্চ সম্মান। মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস প্রজন্মের পর প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে এবং মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে অনুসরণ করতে হবে।”

কসবা তোফাজ্জল আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ, আবুল কালাম আজাদ
তিনি বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত, যাতে নতুন প্রজন্ম দেশের স্বাধীনতা অর্জনে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধারণ করে সশক্ত জাতি গঠন করতে পারে।”

বিএনপি নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, মাসুদুল হক ভূঁইয়া দীপু
তিনি বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ আমাদের জন্য এক বড় আদর্শ। আজকের দিনের প্রকৃত লক্ষ্য হল তাঁদের অবদান যথাযথভাবে চিহ্নিত করা এবং আগামী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা।”

কসবা উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি, শিবলি সাহেব
তিনি বলেন, “আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রক্ষা এবং সম্মানিত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এই দেশের স্বাধীনতা তাদের ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত।”

কসবা উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক, এ এম হিজবুল্লাহ হেলালী
তিনি বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বাঁচিয়ে রাখতে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষায় আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এই প্রজন্মের দায়িত্ব হল স্বাধীনতার ইতিহাস সংরক্ষণ করা।”

কসবা উপজেলা ছাত্রঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক, মো: বিল্লাল সরকার
তিনি বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে আমাদের হৃদয়ে চিরকাল রাখতে হবে এবং তার সঠিক ইতিহাস পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। স্বাধীনতা অর্জনের পেছনে মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ অনস্বীকার্য, তাই তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।”

 

অনুষ্ঠান শেষে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এবং ৬০জন বীর মুক্তিযুদ্ধাকে ইদ উপহার দেয়া হয়। সকলের কল্যাণ এবং দেশের শান্তি ও অগ্রগতির জন্য বিশেষ দোয়া করা হয়।

এ আয়োজনে সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা, মুক্তিযোদ্ধা, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং স্থানীয় জনগণ উপস্থিত ছিলেন, যা অনুষ্ঠানের গুরুত্বকে আরও বাড়িয়ে তুলবে।

 

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information
আপডেট : ০২:৫০:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫
১৭
Translate »

কসবা উপজেলায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৫ উদযাপন

আপডেট : ০২:৫০:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫

 

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৫ উপলক্ষে কসবা উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে স্থানীয় প্রশাসন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা এবং বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কসবা উপজেলা প্রশাসন। কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ২৬ মার্চ ২০২৫, দুপুর ২টায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জনাব মো: ছামিউল ইসলাম।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন:

কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), জনাব মো: ছামিউল ইসলাম

কসবা উপজেলা পুলিশ কর্মকর্তা (ওসি), জনাব আবদুল কাদের

কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি, আবুল খায়ের স্বপন

কসবা তোফাজ্জল আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ, আবুল কালাম আজাদ

কসবা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, আইয়ুব খান

বিএনপির পৌর শাখার সভাপতি, শরিফুল ইসলাম

বিএনপি নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, মাসুদুল হক ভূঁইয়া দীপু

কসবা উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি, শিবলি সাহেব

কসবা উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক, এ এম হিজবুল্লাহ হেলালী

কসবা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা

কসবা উপজেলা ছাত্রঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক, মো: বিল্লাল সরকারসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ

অনুষ্ঠানের শুরুতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয় এবং তাঁদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট ও উপহার তুলে দেওয়া হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান ও আত্মত্যাগ স্মরণ করে উপস্থিত বক্তারা তাঁদের অবদানের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

আলোচনা সভা

আলোচনা সভায় বক্তারা স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সংরক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বক্তারা বলেন,
“মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস প্রজন্মের পর প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা আমাদের দায়িত্ব। মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ ও সংগ্রাম দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ছিল অবিস্মরণীয়।”

বক্তারা আরও বলেন,
“মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে এবং মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানকে জাতির ইতিহাসে সঠিকভাবে সংরক্ষণ করার জন্য সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।”

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), জনাব মো: ছামিউল ইসলাম
তিনি বলেন, “মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের স্বাধীনতার মূল ভিত্তি। আমাদের সকলের জন্য এটি একটি অনুপ্রেরণা, যার মাধ্যমে জাতি একত্রিত হয়েছে। আমাদের দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান সঠিকভাবে প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়া।”

কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি, আবুল খায়ের স্বপন
তিনি বলেন, “মুক্তিযুদ্ধ আমাদের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ অধ্যায়। মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান কখনও ভুলে যাওয়া উচিত নয়। আজকের এই দিনটি আমাদের শুধু উদযাপনের নয়, স্বাধীনতা সংগ্রামের আদর্শ চিরকাল রক্ষার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়ার দিন।”

কসবা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, আইয়ুব খান
তিনি বলেন, “স্বাধীনতা অর্জন আমাদের জাতির সর্বোচ্চ সম্মান। মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস প্রজন্মের পর প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে এবং মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে অনুসরণ করতে হবে।”

কসবা তোফাজ্জল আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ, আবুল কালাম আজাদ
তিনি বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত, যাতে নতুন প্রজন্ম দেশের স্বাধীনতা অর্জনে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধারণ করে সশক্ত জাতি গঠন করতে পারে।”

বিএনপি নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, মাসুদুল হক ভূঁইয়া দীপু
তিনি বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ আমাদের জন্য এক বড় আদর্শ। আজকের দিনের প্রকৃত লক্ষ্য হল তাঁদের অবদান যথাযথভাবে চিহ্নিত করা এবং আগামী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা।”

কসবা উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি, শিবলি সাহেব
তিনি বলেন, “আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রক্ষা এবং সম্মানিত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এই দেশের স্বাধীনতা তাদের ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত।”

কসবা উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক, এ এম হিজবুল্লাহ হেলালী
তিনি বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বাঁচিয়ে রাখতে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষায় আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এই প্রজন্মের দায়িত্ব হল স্বাধীনতার ইতিহাস সংরক্ষণ করা।”

কসবা উপজেলা ছাত্রঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক, মো: বিল্লাল সরকার
তিনি বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে আমাদের হৃদয়ে চিরকাল রাখতে হবে এবং তার সঠিক ইতিহাস পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। স্বাধীনতা অর্জনের পেছনে মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ অনস্বীকার্য, তাই তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।”

 

অনুষ্ঠান শেষে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এবং ৬০জন বীর মুক্তিযুদ্ধাকে ইদ উপহার দেয়া হয়। সকলের কল্যাণ এবং দেশের শান্তি ও অগ্রগতির জন্য বিশেষ দোয়া করা হয়।

এ আয়োজনে সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা, মুক্তিযোদ্ধা, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং স্থানীয় জনগণ উপস্থিত ছিলেন, যা অনুষ্ঠানের গুরুত্বকে আরও বাড়িয়ে তুলবে।