London ১০:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম:
কালিয়াকৈরে ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন ” ক্ষুদ্র শিল্প ক্ষুদ্র নয়, দিনে দিনে বড় হয” এ শ্লোগান নিয়ে পটুয়াখালীতে বর্ণিল আয়োজনে ১০ দিন ব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা- ২০২৫ উদ্বোধন হয়েছে ডাল মিলকে ২ লাখ টাকা জড়িমানা বারহাট্টায় চোরাচালানের বিপুল সংখ্যক ভারতীয় শাড়ী ও থ্রি পিসসহ আটক ২ সিংড়ায় ৩১ দফার প্রচারণায় বিএনপি নেতা দাউদার মাহমুদ কার্ডিফ বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন, আব্দুল হান্নান সভাপতি, মকিস মনসুর, সম্পাদক নির্বা‌চিত নেত্রকোণার দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমা তালুকদার ঢাকায় গ্রেপ্তার থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রিফাতের চিকিৎসার সমস্ত দায়িত্ব নিলেন কায়সার কামাল ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের কর্মসূচি বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক আ ন ম খলিলুর রহমান ইব্রাহিম (ভিপি) সদস্য সচিব ব্যারিস্টার ওবায়দুর রহমান টিপু ভূমি অধিগ্রহণের টাকা নয়ছয়ের মিথ্যা সংবাদে ক্ষোভ: সাবেক প্রধান শিক্ষক হাফিজুর রহমানের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা

সেনাপ্রধানের সাথে বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

সেনাসদরে সেনাবাহিনী প্রধানের সাথে আজ বৃহস্পতিবার সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের প্রতিনিধি দল।

উল্লেখ্য, আগামী ১৬ অক্টোবর বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব ‘শুভ প্রবারণা’ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ব্যক্তিবর্গ উৎসবটি অত্যন্ত ধর্মীয় মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যে উদযাপন করে থাকেন। এ উপলক্ষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের বৌদ্ধ পল্লী, জনপদ ও বিহারগুলোতে সপ্তাহব্যাপী বিবিধ কর্মসূচি আয়োজন করা হয়।এ উৎসব চলাকালীন শান্তি-শৃঙ্খলা ও সম্প্রীতির পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের প্রতিনিধি দল সেনাবাহিনী প্রধানের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন এবং উৎসবে অংশগ্রহণের জন্য সেনাবাহিনী প্রধানকে আমন্ত্রণ জানান। এ সময় সেনাবাহিনী প্রধান সমতলের পাশাপাশি পার্বত্য চট্টগ্রামে ‘শুভ প্রবারণা’ ও ‘কঠিন চীবরদান’ উদযাপন উপলক্ষে আর্থিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা প্রদানের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। এ ছাড়া ব্যক্তিগতভাবে তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামে উৎসবসমূহ পালন করার জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সকল কার্যক্রম গ্রহণের আশ্বাস প্রদান করেন এবং প্রতিনিধি দলের সদস্যদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে নিবিড়ভাবে কাজ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। বর্তমানে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে দেশব্যাপী জেলায় জেলায় সেনাবাহিনী মোতায়েন থেকে পূজামন্ডপসমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে সদা তৎপর রয়েছে। জাতি ধর্ম নির্বিশেষে প্রত্যেক বাংলাদেশি তার নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসবসমূহ অত্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপন করবেন – এই প্রত্যাশা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information
আপডেট : ০৮:২৮:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪
১০৫
Translate »

সেনাপ্রধানের সাথে বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

আপডেট : ০৮:২৮:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪

সেনাসদরে সেনাবাহিনী প্রধানের সাথে আজ বৃহস্পতিবার সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের প্রতিনিধি দল।

উল্লেখ্য, আগামী ১৬ অক্টোবর বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব ‘শুভ প্রবারণা’ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ব্যক্তিবর্গ উৎসবটি অত্যন্ত ধর্মীয় মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যে উদযাপন করে থাকেন। এ উপলক্ষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের বৌদ্ধ পল্লী, জনপদ ও বিহারগুলোতে সপ্তাহব্যাপী বিবিধ কর্মসূচি আয়োজন করা হয়।এ উৎসব চলাকালীন শান্তি-শৃঙ্খলা ও সম্প্রীতির পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের প্রতিনিধি দল সেনাবাহিনী প্রধানের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন এবং উৎসবে অংশগ্রহণের জন্য সেনাবাহিনী প্রধানকে আমন্ত্রণ জানান। এ সময় সেনাবাহিনী প্রধান সমতলের পাশাপাশি পার্বত্য চট্টগ্রামে ‘শুভ প্রবারণা’ ও ‘কঠিন চীবরদান’ উদযাপন উপলক্ষে আর্থিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা প্রদানের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। এ ছাড়া ব্যক্তিগতভাবে তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামে উৎসবসমূহ পালন করার জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সকল কার্যক্রম গ্রহণের আশ্বাস প্রদান করেন এবং প্রতিনিধি দলের সদস্যদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে নিবিড়ভাবে কাজ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। বর্তমানে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে দেশব্যাপী জেলায় জেলায় সেনাবাহিনী মোতায়েন থেকে পূজামন্ডপসমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে সদা তৎপর রয়েছে। জাতি ধর্ম নির্বিশেষে প্রত্যেক বাংলাদেশি তার নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসবসমূহ অত্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপন করবেন – এই প্রত্যাশা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর।