London ০২:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম:
নেত্রকোণার দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমা তালুকদার ঢাকায় গ্রেপ্তার থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রিফাতের চিকিৎসার সমস্ত দায়িত্ব নিলেন কায়সার কামাল ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের কর্মসূচি বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক আ ন ম খলিলুর রহমান ইব্রাহিম (ভিপি) সদস্য সচিব ব্যারিস্টার ওবায়দুর রহমান টিপু ভূমি অধিগ্রহণের টাকা নয়ছয়ের মিথ্যা সংবাদে ক্ষোভ: সাবেক প্রধান শিক্ষক হাফিজুর রহমানের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা কাপাসিয়ায় বন খেকোদের হামলায় তিন সাংবাদিক আহত, আটক ৩ প্রিপেইড মিটার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন দুর্গাপুরে মাদক কেনাবেচার সময় ২৮০ পিস ইয়াবাসহ পুলিশের জালে ধরা দুই মাদক কারবারি জনগণের সর্বোচ্চ ভোটে হবিগঞ্জ-৪ বিএনপিকে উপহার দিতে চাই : সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সল সিরাজগঞ্জে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে নগদ টাকা ও হেরোইনসহ এক নারী গ্রেফতার বাঘায় গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্য

দুই দিনের বৃষ্টির অজুহাতে সবজির দাম বৃদ্ধি, চরম বিপাকে সাধারন পেশাজীবী মানুষ

শাকিল হোসেন,গাজীপুর কালিয়াকৈর প্রতিনিধিঃ

গাজীপুর কালিয়াকৈর উপজেলার,কালিয়াকৈর চন্দ্রা এলাকার বাজার গুলি ঘুরে দেখা যায় গত দুই থেকে তিন মাস ধরে সবজির সহ বিভিন্ন জিনিসের দাম ঊর্ধ্বমুখি চলমান, বিশেষ করে কাঁচা মরিচ এর দাম। তার মাঝে গত দুই দিন বৃষ্টির কারণে চন্দ্রা আজ সকাল সবজি বাজার গুলিতে ঘুরে দেখা যায় খুচরা ও পাইকারি দামে তেমন প্রার্থক্য নাই।

বেশিরভাগ সবজি বিক্রি হচ্ছে কেজি ৮০ টাকার ওপরে। শুধু সবজিই না একইসঙ্গে ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে মাছ, মাংস ও রসুনের দামও। এখন অবশ্য বিক্রেতারা বলছেনড় ঋতু পরিবর্তন ও পণ্যের ঘাটতির কারণে দাম বাড়তি রয়েছে।

টানা দুইদিন বৃষ্টি হওয়ার কারণে সাধারণ মানুষের লাগাম হীন। চন্দ্রা, সফিপুর, কোনাবাড়ি আরদ,কালিয়াকৈর বাসস্ট্যান্ডে কাঁচাবাজার ও চন্দ্রাতে কাঁচাবাজারে চরম দাম এতে বিপাকে সাধারণ মানুষ।

সরজমিনে দেখা যায়। আজকের বাজারে প্রতি কেজি ভারতীয় টমেটো ৮০ টাকা, দেশি টমেটো ১০০-১১০ টাকা, কাঁচা টমেটো ৯০ টাকা, দেশি গাজর ৬০টাকা, চায়না গাজর ১০০-১২০ টাকা, লম্বা বেগুন ৮০ টাকা, সাদা গোল বেগুন ৯০টাকা, কালো গোল বেগুন ১২০ টাকা, শিম ৩৫ টাকা, দেশি শসা ৬০ টাকা, উচ্ছে ৭০ টাকা,করল্লা ৭০ টাকা, কাকরোল ৯০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০-৬০ টাকা, পটল (হাইব্রিড) ৫০ টাকা, দেশি পটল ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪৫ টাকা, ধুন্দল ৩০-৪০০ টাকা, ঝিঙা ৪০ টাকা, বরবটি ৩৫-৫০ টাকা, কচুর লতি ৫০ টাকা, মূলা ৪০ টাকা, কচুরমুখী ৬০-৬৫টাকা, কাঁচা মরিচ ১৬০ টাকা, ধনেপাতা (মানভেদে) ১০০ টাকা, শসা (হাইব্রিড) ৪০ টাকা, পেপে ২৫-৩০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর মানভেদে প্রতিটি লাউ ৩০-৪০ টাকা, চাল কুমড়া ৪০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি হালি কাঁচা কলা ৩০ টাকা। এছাড়া, প্রতি হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ২০-২৫ টাকা করে।

এক্ষেত্রে দেখা যায়, প্রতি কেজিতে ভারতীয় টমেটো, সাদা গোল বেগুন, দেশি শসা, করল্লা, দেশি পটল, চিচিঙ্গা, ঝিঙা, মূলার দাম কমেছে ২০ টাকা করে। হাইব্রিড শসা ও মিষ্টি কুমড়ার দাম কমেছে ১০ টাকা করে। আর শিমের দাম কমেছে ১৪০ টাকা এবং কাঁচা মরিচের দাম কমেছে ৪০ টাকা। এছাড়া প্রতি কেজিতে চায়না গাজরের দাম বেড়েছে ১০-২০ টাকা, কালো গোল বেগুনের দাম বেড়েছে ২০ টাকা, কাকরোলের দাম বেড়েছে ২০ টাকা, প্রতি পিসে চাল কুমড়ার দাম বেড়েছে ১০ টাকা করে। এছাড়া অন্যান্য সবজির দাম রয়েছে অপরিবর্তিত। রাসেল হোসেন বলেন, সবজির বাজার যে আমাদের নাগালের মধ্যে আসছে না, আমাদের যে কষ্ট হচ্ছে… এটা দেখার কেউ নেই দেশে! মনে হয় যেন এই দায় কারোই না। দিনের পর দিন দাম বাড়তে থাকবে, আর আমরা শুধু সহ্য করে যাবো। কোনো মতে খেয়ে পড়ে বাঁচবো।

সাহেদ নামে আরেক ক্রেতা বলেন, এই বাজার মনে হয় কেউই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। আগের সরকারগুলোও পারে নাই, এই সরকারও পারছে না। কিন্তু আমাদের মতো অল্প বেতনের মানুষগুলো হচ্ছি ভুক্তভোগী। এদিকে সবজির দাম বাড়তি থাকা নিয়ে বিক্রেতা নূরে আলম বলেন, গত কয় মাস আগে অসময়ে বেশি বৃষ্টি হওয়ার কারণে অনেক ফসলের ক্ষতি হয়েছে, গাছ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। তাই সবজির দামও বেড়ে গিয়েছে। এখন বৃষ্টি নাই, কিন্তু সিজন চেঞ্জ হচ্ছে তাই দাম কমছে না। শীত আসতে শুরু করলেই দাম কমে যাবে, আশা করি।
দাম বেড়েছে আদা-রসুনের আজকের বাজারে দেশি রসুন, চায়না রসুনের দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। পাশাপাশি বেড়েছে চায়না আদার দামও। তবে অন্যান্য পণ্যের দাম রয়েছে প্রায় অপরিবর্তিত।

সপ্তাহে ২দিন আগে দেশি রসুন ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হলেও আজকে বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি। আর চায়না রসুন ১২০-১৩০ টাকায় বিক্রি হলেও বৃহস্পতিবার ৪০-৫০ বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা কেজি। এছাড়া চায়না আদা ১৮০-২০০ টাকায় বিক্রি হলেও আজকে ২০০ টাকার নিচে বিক্রি হচ্ছে না। আর দেশি পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে বেড়েছে ৫ টাকা করে।

আজকে আকার ও মানভেদে ক্রস জাতের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে মাএ ৭৫-৮০টাকায়। এরমধ্যে ছোট পেঁয়াজ ৮০ টাকা ও বড় সাইজের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকা করে। দেশি পেঁয়াজ ৮৫ টাকা, লাল আলু ২০-২৫ টাকা, সাদা আলু ২০-২৫ টাকা, বগুড়ার আলু ৩০-৩৫ টাকা, দেশি রসুন ১২০ টাকা, চায়না রসুন ১৮০ টাকা, চায়না আদা ২০০ টাকা, ভারতীয় আদা মান ভেদে ১৬০ দরে বিক্রি হচ্ছে। দাম বেড়ে যাওয়ার প্রসঙ্গে বিক্রেতা মো.সিয়াম বলেন, এখন রসুনের দাম একটু বাড়তি আছে। বাজারে একটু ঘাটতি হলেই দাম বেড়ে যায়। তবে বেশিদিন বাড়তি দাম থাকবে না। নতুন রসুন এলেই দাম কমে যাবে।

মাছ-মাংসের বাজারও ঊর্ধমুখী। ফের বেড়েছে কক মুরগির দাম। এছাড়া অন্যান্য মাংসের দাম রয়েছে স্থিতিশীল।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information
আপডেট : ০৩:৪৯:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫
১১
Translate »

দুই দিনের বৃষ্টির অজুহাতে সবজির দাম বৃদ্ধি, চরম বিপাকে সাধারন পেশাজীবী মানুষ

আপডেট : ০৩:৪৯:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫

গাজীপুর কালিয়াকৈর উপজেলার,কালিয়াকৈর চন্দ্রা এলাকার বাজার গুলি ঘুরে দেখা যায় গত দুই থেকে তিন মাস ধরে সবজির সহ বিভিন্ন জিনিসের দাম ঊর্ধ্বমুখি চলমান, বিশেষ করে কাঁচা মরিচ এর দাম। তার মাঝে গত দুই দিন বৃষ্টির কারণে চন্দ্রা আজ সকাল সবজি বাজার গুলিতে ঘুরে দেখা যায় খুচরা ও পাইকারি দামে তেমন প্রার্থক্য নাই।

বেশিরভাগ সবজি বিক্রি হচ্ছে কেজি ৮০ টাকার ওপরে। শুধু সবজিই না একইসঙ্গে ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে মাছ, মাংস ও রসুনের দামও। এখন অবশ্য বিক্রেতারা বলছেনড় ঋতু পরিবর্তন ও পণ্যের ঘাটতির কারণে দাম বাড়তি রয়েছে।

টানা দুইদিন বৃষ্টি হওয়ার কারণে সাধারণ মানুষের লাগাম হীন। চন্দ্রা, সফিপুর, কোনাবাড়ি আরদ,কালিয়াকৈর বাসস্ট্যান্ডে কাঁচাবাজার ও চন্দ্রাতে কাঁচাবাজারে চরম দাম এতে বিপাকে সাধারণ মানুষ।

সরজমিনে দেখা যায়। আজকের বাজারে প্রতি কেজি ভারতীয় টমেটো ৮০ টাকা, দেশি টমেটো ১০০-১১০ টাকা, কাঁচা টমেটো ৯০ টাকা, দেশি গাজর ৬০টাকা, চায়না গাজর ১০০-১২০ টাকা, লম্বা বেগুন ৮০ টাকা, সাদা গোল বেগুন ৯০টাকা, কালো গোল বেগুন ১২০ টাকা, শিম ৩৫ টাকা, দেশি শসা ৬০ টাকা, উচ্ছে ৭০ টাকা,করল্লা ৭০ টাকা, কাকরোল ৯০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০-৬০ টাকা, পটল (হাইব্রিড) ৫০ টাকা, দেশি পটল ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪৫ টাকা, ধুন্দল ৩০-৪০০ টাকা, ঝিঙা ৪০ টাকা, বরবটি ৩৫-৫০ টাকা, কচুর লতি ৫০ টাকা, মূলা ৪০ টাকা, কচুরমুখী ৬০-৬৫টাকা, কাঁচা মরিচ ১৬০ টাকা, ধনেপাতা (মানভেদে) ১০০ টাকা, শসা (হাইব্রিড) ৪০ টাকা, পেপে ২৫-৩০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর মানভেদে প্রতিটি লাউ ৩০-৪০ টাকা, চাল কুমড়া ৪০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি হালি কাঁচা কলা ৩০ টাকা। এছাড়া, প্রতি হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ২০-২৫ টাকা করে।

এক্ষেত্রে দেখা যায়, প্রতি কেজিতে ভারতীয় টমেটো, সাদা গোল বেগুন, দেশি শসা, করল্লা, দেশি পটল, চিচিঙ্গা, ঝিঙা, মূলার দাম কমেছে ২০ টাকা করে। হাইব্রিড শসা ও মিষ্টি কুমড়ার দাম কমেছে ১০ টাকা করে। আর শিমের দাম কমেছে ১৪০ টাকা এবং কাঁচা মরিচের দাম কমেছে ৪০ টাকা। এছাড়া প্রতি কেজিতে চায়না গাজরের দাম বেড়েছে ১০-২০ টাকা, কালো গোল বেগুনের দাম বেড়েছে ২০ টাকা, কাকরোলের দাম বেড়েছে ২০ টাকা, প্রতি পিসে চাল কুমড়ার দাম বেড়েছে ১০ টাকা করে। এছাড়া অন্যান্য সবজির দাম রয়েছে অপরিবর্তিত। রাসেল হোসেন বলেন, সবজির বাজার যে আমাদের নাগালের মধ্যে আসছে না, আমাদের যে কষ্ট হচ্ছে… এটা দেখার কেউ নেই দেশে! মনে হয় যেন এই দায় কারোই না। দিনের পর দিন দাম বাড়তে থাকবে, আর আমরা শুধু সহ্য করে যাবো। কোনো মতে খেয়ে পড়ে বাঁচবো।

সাহেদ নামে আরেক ক্রেতা বলেন, এই বাজার মনে হয় কেউই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। আগের সরকারগুলোও পারে নাই, এই সরকারও পারছে না। কিন্তু আমাদের মতো অল্প বেতনের মানুষগুলো হচ্ছি ভুক্তভোগী। এদিকে সবজির দাম বাড়তি থাকা নিয়ে বিক্রেতা নূরে আলম বলেন, গত কয় মাস আগে অসময়ে বেশি বৃষ্টি হওয়ার কারণে অনেক ফসলের ক্ষতি হয়েছে, গাছ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। তাই সবজির দামও বেড়ে গিয়েছে। এখন বৃষ্টি নাই, কিন্তু সিজন চেঞ্জ হচ্ছে তাই দাম কমছে না। শীত আসতে শুরু করলেই দাম কমে যাবে, আশা করি।
দাম বেড়েছে আদা-রসুনের আজকের বাজারে দেশি রসুন, চায়না রসুনের দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। পাশাপাশি বেড়েছে চায়না আদার দামও। তবে অন্যান্য পণ্যের দাম রয়েছে প্রায় অপরিবর্তিত।

সপ্তাহে ২দিন আগে দেশি রসুন ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হলেও আজকে বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি। আর চায়না রসুন ১২০-১৩০ টাকায় বিক্রি হলেও বৃহস্পতিবার ৪০-৫০ বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা কেজি। এছাড়া চায়না আদা ১৮০-২০০ টাকায় বিক্রি হলেও আজকে ২০০ টাকার নিচে বিক্রি হচ্ছে না। আর দেশি পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে বেড়েছে ৫ টাকা করে।

আজকে আকার ও মানভেদে ক্রস জাতের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে মাএ ৭৫-৮০টাকায়। এরমধ্যে ছোট পেঁয়াজ ৮০ টাকা ও বড় সাইজের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকা করে। দেশি পেঁয়াজ ৮৫ টাকা, লাল আলু ২০-২৫ টাকা, সাদা আলু ২০-২৫ টাকা, বগুড়ার আলু ৩০-৩৫ টাকা, দেশি রসুন ১২০ টাকা, চায়না রসুন ১৮০ টাকা, চায়না আদা ২০০ টাকা, ভারতীয় আদা মান ভেদে ১৬০ দরে বিক্রি হচ্ছে। দাম বেড়ে যাওয়ার প্রসঙ্গে বিক্রেতা মো.সিয়াম বলেন, এখন রসুনের দাম একটু বাড়তি আছে। বাজারে একটু ঘাটতি হলেই দাম বেড়ে যায়। তবে বেশিদিন বাড়তি দাম থাকবে না। নতুন রসুন এলেই দাম কমে যাবে।

মাছ-মাংসের বাজারও ঊর্ধমুখী। ফের বেড়েছে কক মুরগির দাম। এছাড়া অন্যান্য মাংসের দাম রয়েছে স্থিতিশীল।