London ০১:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম:
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টি নির্বাচন কমিশন কারও হুকুম মতো চলবে না: সিইসি ঝড় তুললেন বিদ্যা সিনহা মিম! সমন্বয়ককে একা পেয়ে কুপিয়ে জখম ডাকেটের ১৬৫, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ইংল্যান্ডের বিশ্বরেকর্ড সংগ্রহ অচেনা বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানকে ২৯ মিলিয়ন ডলার দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র ট্রাম্পের দাবি আমরা অন্যের ওপর দোষ চাপাই, কিন্তু নিজেরা বদলাই না পরিবেশ উপদেষ্টা সাউন্ড গ্রেনেড-জলকামানে পণ্ড আউটসোর্সিং কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি বাসে ডাকাতি-শ্লীলতাহানি: তিন ডাকাত গ্রেপ্তার, এএসআই বরখাস্ত টেকসই ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির জন্য ইবিএফসিআই ও বাংলাদেশ হাইকমিশন লন্ডনের অংশীদারিত্ব জোরদারের আহ্বান

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি বিরোধ, বিক্ষোভে উত্তাল চট্টগ্রাম

নিজস্ব প্রতিবেদক

 

 

চট্টগ্রাম মহানগর, চট্টগ্রাম উত্তর ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণসহ চার দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশ। সমাবেশ থেকে তারা গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতি  নিষিদ্ধ ও ছাত্রলীগ -যুবলীগ নেতাদের বিচার দাবি করে।শুক্রবার (২১ শে ফেব্রুয়ারী) বিকেলে চট্টগ্রামের লালদিঘী থেকে সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বিক্ষোভ মিছিল প্রেসক্লাব হয়ে জামালখান চত্বরে জমায়েত হয়ে, সেখানে প্রতিবাদ সমাবেশ করে।

সমাবেশে আওয়ামিলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ, জুলাই হত্যাকান্ডের বিচার, শাপলা হত্যাকান্ডের বিচার ও বিডিআর হত্যাকান্ডসহ ফ্যাসিস্ট হাসিনা আমলে সংগঠিত গুম-খুন-ধর্ষণসহ সকল বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের বিচারের দাবি জানান বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।

সমাবেশে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও সম্মেলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহবায়ক রিদুয়ান সিদ্দিকী, সিয়াম ইলাহী বক্তব্য রাখেন। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন নতুন আহবায়ক কমিটির (দক্ষিণ জেলা) যুগ্ম আহবায়ক জোবায়েরুল আলম মানিক, সাইফুর রহমান রুদ্র, ছাড়াও নতুন কমিটির অনেকেই বক্তব্য রাখেন।

এসময় সমন্বয়ক জোবায়েরুল আলম মানিক বলেন, কয়েকদিন আগে গঠিত চট্টগ্রামের তিনটি কমিটি নিয়ে আমরা তুমোল আপত্তি জানিয়েছিলাম। জুলাইয়ের ব্যানারে আমরা ছাত্রলীগ পুনর্বাসন হতে দেবোনা। কয়েকদিন আগে গঠিত কমিটিতে চিহ্নিত ছাত্রলীগের কর্মীদের আমরা দেখতে পাচ্ছি, যা অত্যন্ত লজ্জার।

সম্মেলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহবায়ক রিদুয়ান সিদ্দিকী বলেন, ইতোপূর্বে কেন্দ্রীয় কার্যালয় রূপায়ন টাওয়ারে অনুষ্ঠিত সভায় সহযোদ্ধাদের হেনস্থা, কিশোর গ্যাংকে পুনর্বাসন, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অনৈতিক অভিযোগে অভিযুক্তদের বিষয়ে তদন্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিলো। অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ না করে অভিযুক্তদের নেতৃত্বে এনে কমিটি প্রকাশ করা জুলাইয়ের চেতনার সাথে প্রতারণার সামিল।

সমন্বয়ক সিয়াম ইলাহী বলেন, আমরা ইতোমধ্যে এই অযাচিত কমিটিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছি। অতি দ্রুত সময়ে চিহ্নিত ছাত্রলীগসহ অভিযুক্তদের বাদ দিয়ে কমিটি বাতিল করতে হবে।

সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, কেন্দ্র থেকে চাঁদাবাজি ও ডটগ্যাং সদস্য নির্ভর অযাচিত একটি কমিটি চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে চট্টগ্রাম মহানগর চট্টগ্রাম উত্তর ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলায়। বীর চট্টলার ছাত্র জনতা এমন অযাচিত পকেট কমিটি কোনদিন মেনে নেবে না। কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা কমিটি বাতিলের ব্যবস্থা না নিলে রাজপথেই এর সমাধান হবে।

বক্তারা আরো বলেন, ছাত্রলীগের কর্মীদের পুনর্বাসন করা হয়েছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটিতে। এর নেপথ্যে কারা সেটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে হবে। জুলাই বিপ্লবের সম্মুখ যোদ্ধাদের অবমুল্যায়ন করে মাইম্যান কমিটি বীর চট্টলা মেনে নেবে না।

বক্তারা বলেন, জুলাই আগস্টের হত্যাযজ্ঞ জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে সংস্কারের দোহাই দিয়ে সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে। সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে না। ছাত্রলীগ -যুবলীগের ক্যাডারদের গ্রেফতারে প্রশাসনের অনীহা প্রকাশ পাচ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রথম কাজ হতে হবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে জুলাই হত্যাকান্ডের বিচার করা। এছাড়া পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনা রেজিমে শাপলা হত্যাকান্ড ও পিলখানা হত্যাকান্ড ফ্যাসিস্ট রেজিমের গোড়াপত্তন হওয়ার অন্যতম কারণ। নির্বাচনের আগেই উক্ত হত্যাকান্ডসমূহের বিচারসহ সকল গুম-খুন-ধর্ষণসহ সকল বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের বিচারের দাবি জানান বক্তাগণ।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সমন্বয়ক এজিএম বাপ্পী, নাফিজা সুলতানা অমি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক খলিলুর রহমান মুজাহিদ, মহানগর ও উপজেলা প্রতিনিধি অর্ক সাইফুল ইসলাম, নাফিজ ইমন, ইমরান হোসেন, হ্নদয় চৌধুরী, বেলাল হোসেন প্রমূখ।

প্রসঙ্গত, সহ সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফির বিরুদ্ধে  চাঁদাবাজি ও কিশোরগ্যাংয়ের সদস্যদের দলভুক্ত করার অভিযোগ উঠার পর চট্টগ্রামে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাথে জড়িত শিক্ষার্থীরা দুটি ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়ে। সক্রিয় শিক্ষার্থীদের বৃহৎ অংশটি সমন্বয়ক রাসেল আহমেদের অনুসারী।বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন গঠিত তিন কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে সংবাদ সম্মেলন ও সড়ক অবরোধ করেছিলো শিক্ষার্থীদের এক অংশ। আজকের বড় শোডাউন করে কমিটি বাতিলের দাবি জানালো কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য রাসেল আহমেদের অনুসারীরা

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information
আপডেট : ১১:১০:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
Translate »

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি বিরোধ, বিক্ষোভে উত্তাল চট্টগ্রাম

আপডেট : ১১:১০:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

 

চট্টগ্রাম মহানগর, চট্টগ্রাম উত্তর ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণসহ চার দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশ। সমাবেশ থেকে তারা গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতি  নিষিদ্ধ ও ছাত্রলীগ -যুবলীগ নেতাদের বিচার দাবি করে।শুক্রবার (২১ শে ফেব্রুয়ারী) বিকেলে চট্টগ্রামের লালদিঘী থেকে সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বিক্ষোভ মিছিল প্রেসক্লাব হয়ে জামালখান চত্বরে জমায়েত হয়ে, সেখানে প্রতিবাদ সমাবেশ করে।

সমাবেশে আওয়ামিলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ, জুলাই হত্যাকান্ডের বিচার, শাপলা হত্যাকান্ডের বিচার ও বিডিআর হত্যাকান্ডসহ ফ্যাসিস্ট হাসিনা আমলে সংগঠিত গুম-খুন-ধর্ষণসহ সকল বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের বিচারের দাবি জানান বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।

সমাবেশে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও সম্মেলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহবায়ক রিদুয়ান সিদ্দিকী, সিয়াম ইলাহী বক্তব্য রাখেন। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন নতুন আহবায়ক কমিটির (দক্ষিণ জেলা) যুগ্ম আহবায়ক জোবায়েরুল আলম মানিক, সাইফুর রহমান রুদ্র, ছাড়াও নতুন কমিটির অনেকেই বক্তব্য রাখেন।

এসময় সমন্বয়ক জোবায়েরুল আলম মানিক বলেন, কয়েকদিন আগে গঠিত চট্টগ্রামের তিনটি কমিটি নিয়ে আমরা তুমোল আপত্তি জানিয়েছিলাম। জুলাইয়ের ব্যানারে আমরা ছাত্রলীগ পুনর্বাসন হতে দেবোনা। কয়েকদিন আগে গঠিত কমিটিতে চিহ্নিত ছাত্রলীগের কর্মীদের আমরা দেখতে পাচ্ছি, যা অত্যন্ত লজ্জার।

সম্মেলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহবায়ক রিদুয়ান সিদ্দিকী বলেন, ইতোপূর্বে কেন্দ্রীয় কার্যালয় রূপায়ন টাওয়ারে অনুষ্ঠিত সভায় সহযোদ্ধাদের হেনস্থা, কিশোর গ্যাংকে পুনর্বাসন, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অনৈতিক অভিযোগে অভিযুক্তদের বিষয়ে তদন্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিলো। অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ না করে অভিযুক্তদের নেতৃত্বে এনে কমিটি প্রকাশ করা জুলাইয়ের চেতনার সাথে প্রতারণার সামিল।

সমন্বয়ক সিয়াম ইলাহী বলেন, আমরা ইতোমধ্যে এই অযাচিত কমিটিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছি। অতি দ্রুত সময়ে চিহ্নিত ছাত্রলীগসহ অভিযুক্তদের বাদ দিয়ে কমিটি বাতিল করতে হবে।

সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, কেন্দ্র থেকে চাঁদাবাজি ও ডটগ্যাং সদস্য নির্ভর অযাচিত একটি কমিটি চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে চট্টগ্রাম মহানগর চট্টগ্রাম উত্তর ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলায়। বীর চট্টলার ছাত্র জনতা এমন অযাচিত পকেট কমিটি কোনদিন মেনে নেবে না। কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা কমিটি বাতিলের ব্যবস্থা না নিলে রাজপথেই এর সমাধান হবে।

বক্তারা আরো বলেন, ছাত্রলীগের কর্মীদের পুনর্বাসন করা হয়েছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটিতে। এর নেপথ্যে কারা সেটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে হবে। জুলাই বিপ্লবের সম্মুখ যোদ্ধাদের অবমুল্যায়ন করে মাইম্যান কমিটি বীর চট্টলা মেনে নেবে না।

বক্তারা বলেন, জুলাই আগস্টের হত্যাযজ্ঞ জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে সংস্কারের দোহাই দিয়ে সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে। সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে না। ছাত্রলীগ -যুবলীগের ক্যাডারদের গ্রেফতারে প্রশাসনের অনীহা প্রকাশ পাচ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রথম কাজ হতে হবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে জুলাই হত্যাকান্ডের বিচার করা। এছাড়া পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনা রেজিমে শাপলা হত্যাকান্ড ও পিলখানা হত্যাকান্ড ফ্যাসিস্ট রেজিমের গোড়াপত্তন হওয়ার অন্যতম কারণ। নির্বাচনের আগেই উক্ত হত্যাকান্ডসমূহের বিচারসহ সকল গুম-খুন-ধর্ষণসহ সকল বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের বিচারের দাবি জানান বক্তাগণ।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সমন্বয়ক এজিএম বাপ্পী, নাফিজা সুলতানা অমি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক খলিলুর রহমান মুজাহিদ, মহানগর ও উপজেলা প্রতিনিধি অর্ক সাইফুল ইসলাম, নাফিজ ইমন, ইমরান হোসেন, হ্নদয় চৌধুরী, বেলাল হোসেন প্রমূখ।

প্রসঙ্গত, সহ সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফির বিরুদ্ধে  চাঁদাবাজি ও কিশোরগ্যাংয়ের সদস্যদের দলভুক্ত করার অভিযোগ উঠার পর চট্টগ্রামে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাথে জড়িত শিক্ষার্থীরা দুটি ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়ে। সক্রিয় শিক্ষার্থীদের বৃহৎ অংশটি সমন্বয়ক রাসেল আহমেদের অনুসারী।বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন গঠিত তিন কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে সংবাদ সম্মেলন ও সড়ক অবরোধ করেছিলো শিক্ষার্থীদের এক অংশ। আজকের বড় শোডাউন করে কমিটি বাতিলের দাবি জানালো কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য রাসেল আহমেদের অনুসারীরা