পিরোজপুর-২ আসনে জনগনের সেবক হয়ে পাশে থাকতে চাই-জসিম উদ্দিন

পিরোজপুর-২ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী হয়ে মাঠে সক্রিয় জসিম উদ্দিন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে সারাদেশে রাজনীতির মাঠে শুরু হয়েছে প্রস্তুতি ও আলোচনা এরই ধারাবাহিকতায় পিরোজপুর-২ (ভান্ডারিয়া-কাউখালী-স্বরূপকাঠি) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে রাজনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন সাবেক ছাত্রদল নেতা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক মোঃ জসিম উদ্দিন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রদল সাবেক ছাত্রনেতা ও রাজপথে পরীক্ষিত এই নেতা দীর্ঘদিন ধরে বিএনপি এবং তার অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে আসছেন। দলে দুঃসময়ে সাহসিক ভূমিকা রাখা, রাজনৈতিক নির্যাতন সহ্য করা এবং বারবার কারাবরণ সহ নানা আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ তাঁকে স্থানীয় রাজনীতিতে সুপরিচিত করে তুলেছে।
মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে তিনি ইতোমধ্যে স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যোগাযোগ শুরু করেছেন। তৃণমূলে তৈরি করেছেন দৃঢ় ভিত্তি ও জনপ্রিয়তা।
জসিম উদ্দিন জানান, “রাজনীতি করছি জনগণের অধিকারের পক্ষে কথা বলার জন্য। যদি দল আমাকে মনোনয়ন দেয়, তবে এই আসনে বিএনপিকে বিজয়ী করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করব।”
স্থানীয় পর্যায়ে অনেকেই মনে করছেন, শিক্ষিত, নির্ভরযোগ্য এবং জনবান্ধব একজন নেতার প্রতিচ্ছবি মোঃ জসিম উদ্দিন। তিনি তৃণমূল থেকেই উঠে আসা, সব সময় মানুষের পাশে থাকা একজন সংগ্রামী মুখ।
দলীয় সূত্র বলছে, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব আসন্ন নির্বাচনের জন্য যোগ্য, জন আস্থাভাজন ও পরিচ্ছন্ন ইমেজের প্রার্থী বাছাইয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে। সেই বিবেচনায় মোঃ জসিম উদ্দিন গুরুত্বপূর্ণ একজন মনোনয়নপ্রত্যাশী।
বর্তমানে তিনি নির্বাচনী এলাকায় নিয়মিত গণসংযোগ, মতবিনিময় সভা এবং উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে জনগণের সঙ্গে কথা বলছেন। তাঁর প্রচারণার মূল স্লোগান—“গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হলে বিএনপিকে জয়ী করতেই হবে।”
তিনি আরু বলেন দল আমাকে মনোনয়ন দিলে ইনশাআল্লাহ আমি বিজয়ী লাভ করবো।
জনগনের সেবক হিসেবে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জনগনের পাশে থাকতে চাই।
এখন দেখার বিষয়, পিরোজপুর-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী তালিকায় তাঁর নাম চূড়ান্ত হয় কি না। তবে স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ইতোমধ্যেই জসিম উদ্দিন হয়ে উঠেছেন এই আসনে আলোচিত ও সম্ভাবনাময় একটি নাম।