গত বছরের অক্টোবরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ৬ হাজার ৫৩১ জনকে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা হলেও আজ হাইকোর্টের রায়ে কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রকাশিত ফল বাতিল করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ প্রকাশিত ফল বাতিল করে রায় দেন। এরপরই সচিবালয়ের সামনে ব্যানার নিয়ে শান্তিপূর্ণ অবস্থান শুরু করেন। দুপুর পৌনে ১টার দিকে সচিবালয়ের সবগুলো গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এর আগে হাইকোর্টের রায়ের পর সুপারিশপ্রাপ্ত অন্তত দুইশতাধিক প্রার্থী হাইকোর্টে বিক্ষোভ করেন। এসময় অনেকে রায় শুনে কান্নায় ভেঙে পড়েন। একপর্যায়ে তারা হাইকোর্টে কিছুক্ষণ অবস্থান কর্মসূচি পালন করে সচিবালয়ের দিকে আসেন।
সচিবালয় নিরাপত্তায় দায়িত্বরত পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ফারহানা মৃধা বলেন, ‘পৌনে ১টার দিকে তারা সচিবালয়ের মূল ফটকের সামনে এসে বসে পড়েন। এরপর পরিস্থিতি বিবেচনায় গেটগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে কথা বলা হচ্ছে।’