London ০১:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কমলাপুর স্টেশনে রেলপথ উপদেষ্টা ও সচিব

নিজস্ব প্রতিবেদক:

রেলের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতি প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, দাবি পূরণে অর্থ বিভাগের সঙ্গে আলোচনা চলছে।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সকাল দশটায় কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে আসেন রেল উপদেষ্টা। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন রেল সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম, রেলওয়ে ঢাকা বিভাগীয় ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আরিফ, বিআরটিসি চেয়ারম্যান তাজুল ইসলামসহ আরও বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা।

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন, দাবি থাকতে পারে। কিন্তু ট্রেন বন্ধ রেখে যাত্রীদের জিম্মি করে আন্দোলন দুঃখজনক।

ফাওজুল কবির খান বলেন, এ বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের হাতে কিছু নেই, যা করার অর্থ মন্ত্রণালয়কে করতে হবে। আলোচনা চলছে, সমাধান হবে।

এ সময় ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন ঘুরে দেখা যায়, রেলওয়ে স্টেশনের প্রতিটি প্ল্যাটফর্ম জনশূন্য। প্ল্যাটফর্মে থাকার ট্রেনগুলোর প্রতিটি দরজা লাগানো। আর রেলওয়ে স্টেশনের ভিআইপি রুমের সামনে অপেক্ষামান যাত্রীরা। এমনি পরিস্থিতিতে উপদেষ্টার কাছে ক্ষোভ প্রকাশ করেন যাত্রীরা।

পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন এবং আনুতোষিক সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে জটিলতা নিরসন না হওয়ায় কর্মবিরতিতে গেছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। কর্মবিরতির অংশ হিসেবে সোমবার দিবাগত রাত ১২টার পর শিডিউলে থাকা ট্রেনগুলোতে ওঠেননি রানিং স্টাফরা। মঙ্গলবার সকালে গিয়ে দেখা গেছে, ব্যস্ত টিকিট কাউন্টারগুলোতে নিরবতা।

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information
আপডেট : ০৫:০৩:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
২৮
Translate »

কমলাপুর স্টেশনে রেলপথ উপদেষ্টা ও সচিব

আপডেট : ০৫:০৩:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫

রেলের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতি প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, দাবি পূরণে অর্থ বিভাগের সঙ্গে আলোচনা চলছে।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সকাল দশটায় কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে আসেন রেল উপদেষ্টা। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন রেল সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম, রেলওয়ে ঢাকা বিভাগীয় ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আরিফ, বিআরটিসি চেয়ারম্যান তাজুল ইসলামসহ আরও বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা।

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন, দাবি থাকতে পারে। কিন্তু ট্রেন বন্ধ রেখে যাত্রীদের জিম্মি করে আন্দোলন দুঃখজনক।

ফাওজুল কবির খান বলেন, এ বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের হাতে কিছু নেই, যা করার অর্থ মন্ত্রণালয়কে করতে হবে। আলোচনা চলছে, সমাধান হবে।

এ সময় ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন ঘুরে দেখা যায়, রেলওয়ে স্টেশনের প্রতিটি প্ল্যাটফর্ম জনশূন্য। প্ল্যাটফর্মে থাকার ট্রেনগুলোর প্রতিটি দরজা লাগানো। আর রেলওয়ে স্টেশনের ভিআইপি রুমের সামনে অপেক্ষামান যাত্রীরা। এমনি পরিস্থিতিতে উপদেষ্টার কাছে ক্ষোভ প্রকাশ করেন যাত্রীরা।

পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন এবং আনুতোষিক সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে জটিলতা নিরসন না হওয়ায় কর্মবিরতিতে গেছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। কর্মবিরতির অংশ হিসেবে সোমবার দিবাগত রাত ১২টার পর শিডিউলে থাকা ট্রেনগুলোতে ওঠেননি রানিং স্টাফরা। মঙ্গলবার সকালে গিয়ে দেখা গেছে, ব্যস্ত টিকিট কাউন্টারগুলোতে নিরবতা।