London ০৪:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের ত্রিমুখি সংঘর্ষে দু’শ জন আসামীর মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক:

চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের মধ্যে ত্রিমুখী সংঘর্ষ ভাংচুরের ঘটনায় দু’শ জনকে আসামী করে দর্শনা থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।শনিবার (১৮ জানুয়ারি) রাতে মামলা দুটি রেকর্ড করা হয়।এঘটনায় রোববার (১৯ জানুয়ারি) ভোরে পুলিশ দু’জন যুবদল কর্মীকে আটক করেছে।

পুলিশ ও এলাকাবাসি জানায়, শুক্রবার রাত ৭ টার দিকে দর্শনা ছাত্রদলের আহবায়ক আরাফাত হোসেন ও যুবদল নেতা মোঃ মোহন হোসেন কেরু চিনিকল ক্যাম্পাসে মিটিং করছিল। এ সময় একই দলের কতিপয় নেতা কর্মিরা মোটরসাইকেলের শোভাযাত্রা করে মিটিং এর পাস দিয়ে যাওয়ার সময় কথা কাটাকাটি হয়।ঐদিন সন্ধা সারে ৭ টার দিকে সেই ঘটনার জের ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষে দর্শনা পৌর বিএনপির সমন্বয়কসহ ১১ জন রক্তাত জখম হয়।তারপর শুরু হয় উভয় পক্ষের দেশীয় অস্ত্রের মহড়া।সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টা থেকে রাত সারে ১১ টা পর্যন্ত চলে এই দেশীয় অস্ত্রের মহড়া।

চুয়াডাঙ্গা সেনাবাহিনীর একটি দল ও দর্শনা থানা পুলিশ পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে আনে। ওই রাতেই দর্শনার একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন, যুব সংঘ ক্লাব, ঘর বাড়ি ও দোকান পাট সহ ১৫ টি প্রতিষ্ঠান ভাংচুর ও লুট পাটের অভিযোগ করা হয়।এ ঘটনায় শনিবার রাতে দোকান ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ এনে মনির হোসেন ও সাজ্জাদ হোসেন নামে দু’জন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যাক্তি বাদি হয়ে দর্শনা থানায় মামলা দায়ের করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information
আপডেট : ১২:১৯:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
Translate »

বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের ত্রিমুখি সংঘর্ষে দু’শ জন আসামীর মামলা

আপডেট : ১২:১৯:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের মধ্যে ত্রিমুখী সংঘর্ষ ভাংচুরের ঘটনায় দু’শ জনকে আসামী করে দর্শনা থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।শনিবার (১৮ জানুয়ারি) রাতে মামলা দুটি রেকর্ড করা হয়।এঘটনায় রোববার (১৯ জানুয়ারি) ভোরে পুলিশ দু’জন যুবদল কর্মীকে আটক করেছে।

পুলিশ ও এলাকাবাসি জানায়, শুক্রবার রাত ৭ টার দিকে দর্শনা ছাত্রদলের আহবায়ক আরাফাত হোসেন ও যুবদল নেতা মোঃ মোহন হোসেন কেরু চিনিকল ক্যাম্পাসে মিটিং করছিল। এ সময় একই দলের কতিপয় নেতা কর্মিরা মোটরসাইকেলের শোভাযাত্রা করে মিটিং এর পাস দিয়ে যাওয়ার সময় কথা কাটাকাটি হয়।ঐদিন সন্ধা সারে ৭ টার দিকে সেই ঘটনার জের ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষে দর্শনা পৌর বিএনপির সমন্বয়কসহ ১১ জন রক্তাত জখম হয়।তারপর শুরু হয় উভয় পক্ষের দেশীয় অস্ত্রের মহড়া।সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টা থেকে রাত সারে ১১ টা পর্যন্ত চলে এই দেশীয় অস্ত্রের মহড়া।

চুয়াডাঙ্গা সেনাবাহিনীর একটি দল ও দর্শনা থানা পুলিশ পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে আনে। ওই রাতেই দর্শনার একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন, যুব সংঘ ক্লাব, ঘর বাড়ি ও দোকান পাট সহ ১৫ টি প্রতিষ্ঠান ভাংচুর ও লুট পাটের অভিযোগ করা হয়।এ ঘটনায় শনিবার রাতে দোকান ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ এনে মনির হোসেন ও সাজ্জাদ হোসেন নামে দু’জন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যাক্তি বাদি হয়ে দর্শনা থানায় মামলা দায়ের করেন।