London ০৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম:
হামজার ছোঁয়ায় ভুটানের বিপক্ষে বাংলাদেশের দারুণ জয় এই রাতে আলো ছিল, জয় ছিল, আর ছিল একজন হামজা চৌধুরী ইতালিতে সাংগঠনিক কাজে‌ বিশেষ অবদান রাখায় ইকবাল বেপারী‌কে সংবর্ধনা দিলো‌ প্রগতি ব্যবসায়ী সমিতি পটুয়াখালীতে কোরবানির পশুর চামড়া সংরক্ষনে বিনামূল্যে ৪৭ মেট্রিক টন লবন বিতরণ পটুয়াখালীতে রাত ৯ টা পর্যন্ত চলছে বিভিন্ন পশুর হাট রাজশাহীতে প্রতারণা করে ফ্ল্যাট কেনার অভিযোগ ব্যারিস্টার কায়সার কামালের ঈদ উপহার পেলো দুর্গাপুরের চার শহীদের পরিবার সিরাজগঞ্জে স্বামী কর্তৃক স্ত্রী‌কে খুনের অ‌ভি‌যোগ-আটক ১ জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ইতালির পিসাকানে স্কুলে টেস্ট দ্যা ওয়ার্ল্ড নামে অনুষ্ঠিত বহুজাতিক সংস্কৃতির মিলনমেলা

কাপাসিয়া কি আদৌও শিল্পাঞ্চল হবে?

অনলাইন ডেস্ক:

উপ-মহাদেশের প্রাচীণতম অঞ্চল হলো কাপাসিয়া
ভাওয়ালের গাজী বংশের শ্রেষ্ঠ শাসক ফজল গাজী ও বাহাদুর গাজীর স্মৃতি বিজরিত আজকের গাজীপুর জেলার অন্যতম উপজেলা কাপাসিয়া। প্রায় ৪ লাখ মানুষের বসতি কাপাসিয়া উপজেলায় ১১টি ইউনিয়ন। শীতলক্ষ্যা, বানার, ব্রম্মপুত্র নদের বিধৌত কাপাসিয়ার জন্ম প্রায় আড়াই হাজার বছর পুর্বে।

কাপাসিয়ার ইতিহাস গবেষণায় লিপ্ত মোহাম্মদ আসাদ সাহেবের ’কাপাসিয়ার ইতিহাস’ নামক প্রবন্ধ থেকে জানা যায়, কাপাসিয়া অঞ্চল বাংলাদেশের প্রাচীণতম ঐতিহাসিক স্থান।কার্পাস (তুলা) থেকে কাপাসিয়ান এবং কাপাসিয়ান নামানুসারে কালক্রমে কাপাসিয়া নামের উৎপত্তি। খৃষ্টপুর্ব যুগে এ অঞ্চলে কার্পাস তুলার ব্যাপক চাষাবাদ ছিল এবং অতি উৎকৃষ্ট মসলিন বস্ত্রাদি বয়ণ করা হতো। গ্রীক-ল্যাটিন-আরব, চীন, ইটালীয় পর্যটক ব্যবসায়ীদের বিবরণ থেকে জানা যায় প্রাচীণ বাংলার অতি সুক্ষ্ণ কার্পাস ও অপুর্ব রেশমী বস্ত্র এদেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করেছিলো। কার্পাসিয়া ছিল সম্পূর্ণ প্রস্ত্তত এক প্রকারের কাপড়। এটা এত চিকন ছিল যে, রোম সাম্রাজ্যের অভিজাতরা এ বস্ত্র ক্রয়ের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকতো।

বিশিষ্ট দার্শনিক দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ সাহেব কাপাসিয়ার প্রথম ও একমাত্র পত্রিকা ’’সাপ্তাহিক শীতলক্ষ্যা’’র প্রকাশনা উৎসব সংখ্যায় শুভেচ্ছা বাণীতে বলেন, কার্পাস থেকেই জগত বিখ্যাত মসলিন কাপড় তৈরী হতো। সে মসলিনের জন্য বঙ্গদেশের সুলতানদের বেগমেরা যেমন লালায়িত ছিলেন তেমনি দিল্লীর মুগল সম্রাটদের বেগমেরাও ব্যাকুলতা ছিলেন। ইংরেজ শাসন প্রবর্তনের পরে এসব বস্ত্রের প্রস্ত্ততকারকদের বাধ্য করে এ সুক্ষ্ণ বস্ত্র তৈরী করতে বিরত করা হয়। সে ভীষণ শত্রুতার কাজ কোম্পানীর আমলের কোন নৃশংস শাসকের আদেশে হয়েছিলো তার নাম এখন উদ্ধার করা দরকার। কাজেই কাপাসিয়ার অতীত ইতিহাস সমন্ধে গবেষণা করার এখনো প্রচুর বিষয়বস্ত্ত রয়েছে। কাপাসিয়া নামটি খৃষ্টীয় প্রথম শতকে ইউরোপীয় লেখক বিপ্লবীর উল্লেখিত কাপাসিয়ান বা কাপাসিয়াম শব্দের স্মৃতি বহন করে চলছে।

১৯১০ সালের পরে প্রশাসনিক কারণে কাপাসিয়াকে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়; কাপাসিয়া, কালীগঞ্জ ও শ্রীপুর। পূর্বে শ্রীপুর ও কালীগঞ্জ উপজেলা কাপাসিয়ার অন্তর্ভূক্ত ছিল।

কাপাসিয়া অঞ্চল খৃষ্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীর পুর্বেই সভ্যতা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে এক বিশিষ্ট স্থানের অধিকারী ছিল। খৃষ্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীর মিশরীয় জ্যোতির্বিদ টলেমীর বিবরণে কাপাসিয়ার ’তাগমা’ ও এ্যান্টিবোল শহরের উল্লেখ পাওয়া যায়।

ঐতিহাসিকগণ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, টোক নামক স্থানে বানার নদের পুর্ব তীরে ’তাগমা শহর অবস্থিত ছিল। ’তাগমা’ শহরকে ’তাউফ’ এবং নবম শতাব্দীর মুসলিম পরিব্রাজকগণ ’তাফেক’ নামে উল্লেখ করেছেন। উনবিংশ শতাব্দীর লোকেরা বিশ্বাস করতো এখানে মাটির নীচে মূল্যবান ধন সম্পদ রয়েছে। উনবিংশ শতাব্দীর ত্রিশ দশকে ঢাকার সিভিল সার্জন জেমস টেলর সাহেব ’টেপোগ্রাফী অব ঢাকা’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন যে, ’শীতলক্ষ্যা ও বানার নদীর সংযোগস্থানে এ্যান্টিবোল শহর অবস্থিত। ইউলফোর্ড তাগমাকে এ্যান্টিবোল এর সঙ্গে অভিন্ন মনে করেন। শীতলক্ষ্যা ও বানার নদের সংযোগস্থল হচ্ছে বর্তমান লাখপুর ও রাণীগঞ্জ বাজারের কাছে। এখানে পুরাতন ব্রম্মপুত্র নদ শীতলক্ষ্যা’র সাথে মিলিত হয়েছে।

গুপ্ত সম্রাটের অনৈক্যের সুযোগে ৫০৭-৮ খৃষ্টাব্দের কিছু পরে বৈন্যগুপ্ত বঙ্গে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তার রাজধানী ছিলো শ্রীপুর। ঐতিহাসিকগণ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, ইহা বর্তমান গাজীপুর জেলার শ্রীপুর বা এক সময় কাপাসিয়ার অন্তর্ভূক্ত ছিল।

টোক শহর বা তাগমা সে সময়ে নি:সন্দেহে ব্রম্মপুত্র ও বানার নদের সংযোগস্থলে সুবিধাজনক অবস্থানের জন্য একটি জমজমাট বন্দর ও ব্যবসা কেন্দ্র ছিল।
স্বাধীনতার পর থেকে যারা দীর্ঘ সময় সরকারে ছিলো তারা বিভিন্ন অজুহাত যেমন অক্সিজেনের দোহায় দিয়ে এই কাপাসিয়া কে শিল্পায়ন থেকে বিরত রেখেছে।
পার্শ্ববর্তী উপজেলা শ্রীপুর,কালিগঞ্জ গার্মেন্টস সহ বিভিন্ন শিল্প কারখানায় ভরপুর।
একজন গার্মেন্টস কর্মী (মামুন) সে বলে আমার বাড়ি কাপাসিয়া উপজেলা আমি শ্রীপুর উপজেলায় গিয়ে গার্মেন্টসে চাকুরী করি যদি কাপাসিয়া গার্মেন্টস থাকতো আমার যে সামান্য জায়গাটুকু আছে আমি ১০টা টিনশেড রুম করে দিলে ভাড়া পাইতাম বাড়ির সামনে একটি চা দোকান দিতে পারতাম আমার পরিবারের অর্থনৈতিক চাপটা আমার উপর থেকে আসতো। রাজনৈতিক নেতারা যদি চেষ্টা করে তাহলে হয়ত কাপাসিয়া উপজেলায় শিল্পাঞ্চল করা সম্ভব।
গাজীপুর -৪কাপাসিয়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী মেজর (অব:)মোহাম্মদ শফিউল্লাহ মিঠু বলেন দলের হাইকমান্ড যদি আমাকে ধানের শীষ প্রতিক দেন এবং সম্মানিত ভোটারগন আমাকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করেন তাহলে আমি কাপাসিয়া উপজেলায় শিল্পায়ন করার চেষ্টা করবো।
আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কর্মসংস্থান সৃষ্টি লগ্নে বেকার সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে বিএনপি যদি সরকার গঠন করতে পারে তাহলে বিশেষ ভূমিকা রাখবেন বলে বিভিন্ন সময় ভিডিও বার্তায় দেশ বাসীকে অবহিত করেছেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information
আপডেট : ১০:২৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫
৩৩
Translate »

কাপাসিয়া কি আদৌও শিল্পাঞ্চল হবে?

আপডেট : ১০:২৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫

উপ-মহাদেশের প্রাচীণতম অঞ্চল হলো কাপাসিয়া
ভাওয়ালের গাজী বংশের শ্রেষ্ঠ শাসক ফজল গাজী ও বাহাদুর গাজীর স্মৃতি বিজরিত আজকের গাজীপুর জেলার অন্যতম উপজেলা কাপাসিয়া। প্রায় ৪ লাখ মানুষের বসতি কাপাসিয়া উপজেলায় ১১টি ইউনিয়ন। শীতলক্ষ্যা, বানার, ব্রম্মপুত্র নদের বিধৌত কাপাসিয়ার জন্ম প্রায় আড়াই হাজার বছর পুর্বে।

কাপাসিয়ার ইতিহাস গবেষণায় লিপ্ত মোহাম্মদ আসাদ সাহেবের ’কাপাসিয়ার ইতিহাস’ নামক প্রবন্ধ থেকে জানা যায়, কাপাসিয়া অঞ্চল বাংলাদেশের প্রাচীণতম ঐতিহাসিক স্থান।কার্পাস (তুলা) থেকে কাপাসিয়ান এবং কাপাসিয়ান নামানুসারে কালক্রমে কাপাসিয়া নামের উৎপত্তি। খৃষ্টপুর্ব যুগে এ অঞ্চলে কার্পাস তুলার ব্যাপক চাষাবাদ ছিল এবং অতি উৎকৃষ্ট মসলিন বস্ত্রাদি বয়ণ করা হতো। গ্রীক-ল্যাটিন-আরব, চীন, ইটালীয় পর্যটক ব্যবসায়ীদের বিবরণ থেকে জানা যায় প্রাচীণ বাংলার অতি সুক্ষ্ণ কার্পাস ও অপুর্ব রেশমী বস্ত্র এদেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করেছিলো। কার্পাসিয়া ছিল সম্পূর্ণ প্রস্ত্তত এক প্রকারের কাপড়। এটা এত চিকন ছিল যে, রোম সাম্রাজ্যের অভিজাতরা এ বস্ত্র ক্রয়ের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকতো।

বিশিষ্ট দার্শনিক দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ সাহেব কাপাসিয়ার প্রথম ও একমাত্র পত্রিকা ’’সাপ্তাহিক শীতলক্ষ্যা’’র প্রকাশনা উৎসব সংখ্যায় শুভেচ্ছা বাণীতে বলেন, কার্পাস থেকেই জগত বিখ্যাত মসলিন কাপড় তৈরী হতো। সে মসলিনের জন্য বঙ্গদেশের সুলতানদের বেগমেরা যেমন লালায়িত ছিলেন তেমনি দিল্লীর মুগল সম্রাটদের বেগমেরাও ব্যাকুলতা ছিলেন। ইংরেজ শাসন প্রবর্তনের পরে এসব বস্ত্রের প্রস্ত্ততকারকদের বাধ্য করে এ সুক্ষ্ণ বস্ত্র তৈরী করতে বিরত করা হয়। সে ভীষণ শত্রুতার কাজ কোম্পানীর আমলের কোন নৃশংস শাসকের আদেশে হয়েছিলো তার নাম এখন উদ্ধার করা দরকার। কাজেই কাপাসিয়ার অতীত ইতিহাস সমন্ধে গবেষণা করার এখনো প্রচুর বিষয়বস্ত্ত রয়েছে। কাপাসিয়া নামটি খৃষ্টীয় প্রথম শতকে ইউরোপীয় লেখক বিপ্লবীর উল্লেখিত কাপাসিয়ান বা কাপাসিয়াম শব্দের স্মৃতি বহন করে চলছে।

১৯১০ সালের পরে প্রশাসনিক কারণে কাপাসিয়াকে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়; কাপাসিয়া, কালীগঞ্জ ও শ্রীপুর। পূর্বে শ্রীপুর ও কালীগঞ্জ উপজেলা কাপাসিয়ার অন্তর্ভূক্ত ছিল।

কাপাসিয়া অঞ্চল খৃষ্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীর পুর্বেই সভ্যতা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে এক বিশিষ্ট স্থানের অধিকারী ছিল। খৃষ্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীর মিশরীয় জ্যোতির্বিদ টলেমীর বিবরণে কাপাসিয়ার ’তাগমা’ ও এ্যান্টিবোল শহরের উল্লেখ পাওয়া যায়।

ঐতিহাসিকগণ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, টোক নামক স্থানে বানার নদের পুর্ব তীরে ’তাগমা শহর অবস্থিত ছিল। ’তাগমা’ শহরকে ’তাউফ’ এবং নবম শতাব্দীর মুসলিম পরিব্রাজকগণ ’তাফেক’ নামে উল্লেখ করেছেন। উনবিংশ শতাব্দীর লোকেরা বিশ্বাস করতো এখানে মাটির নীচে মূল্যবান ধন সম্পদ রয়েছে। উনবিংশ শতাব্দীর ত্রিশ দশকে ঢাকার সিভিল সার্জন জেমস টেলর সাহেব ’টেপোগ্রাফী অব ঢাকা’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন যে, ’শীতলক্ষ্যা ও বানার নদীর সংযোগস্থানে এ্যান্টিবোল শহর অবস্থিত। ইউলফোর্ড তাগমাকে এ্যান্টিবোল এর সঙ্গে অভিন্ন মনে করেন। শীতলক্ষ্যা ও বানার নদের সংযোগস্থল হচ্ছে বর্তমান লাখপুর ও রাণীগঞ্জ বাজারের কাছে। এখানে পুরাতন ব্রম্মপুত্র নদ শীতলক্ষ্যা’র সাথে মিলিত হয়েছে।

গুপ্ত সম্রাটের অনৈক্যের সুযোগে ৫০৭-৮ খৃষ্টাব্দের কিছু পরে বৈন্যগুপ্ত বঙ্গে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তার রাজধানী ছিলো শ্রীপুর। ঐতিহাসিকগণ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, ইহা বর্তমান গাজীপুর জেলার শ্রীপুর বা এক সময় কাপাসিয়ার অন্তর্ভূক্ত ছিল।

টোক শহর বা তাগমা সে সময়ে নি:সন্দেহে ব্রম্মপুত্র ও বানার নদের সংযোগস্থলে সুবিধাজনক অবস্থানের জন্য একটি জমজমাট বন্দর ও ব্যবসা কেন্দ্র ছিল।
স্বাধীনতার পর থেকে যারা দীর্ঘ সময় সরকারে ছিলো তারা বিভিন্ন অজুহাত যেমন অক্সিজেনের দোহায় দিয়ে এই কাপাসিয়া কে শিল্পায়ন থেকে বিরত রেখেছে।
পার্শ্ববর্তী উপজেলা শ্রীপুর,কালিগঞ্জ গার্মেন্টস সহ বিভিন্ন শিল্প কারখানায় ভরপুর।
একজন গার্মেন্টস কর্মী (মামুন) সে বলে আমার বাড়ি কাপাসিয়া উপজেলা আমি শ্রীপুর উপজেলায় গিয়ে গার্মেন্টসে চাকুরী করি যদি কাপাসিয়া গার্মেন্টস থাকতো আমার যে সামান্য জায়গাটুকু আছে আমি ১০টা টিনশেড রুম করে দিলে ভাড়া পাইতাম বাড়ির সামনে একটি চা দোকান দিতে পারতাম আমার পরিবারের অর্থনৈতিক চাপটা আমার উপর থেকে আসতো। রাজনৈতিক নেতারা যদি চেষ্টা করে তাহলে হয়ত কাপাসিয়া উপজেলায় শিল্পাঞ্চল করা সম্ভব।
গাজীপুর -৪কাপাসিয়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী মেজর (অব:)মোহাম্মদ শফিউল্লাহ মিঠু বলেন দলের হাইকমান্ড যদি আমাকে ধানের শীষ প্রতিক দেন এবং সম্মানিত ভোটারগন আমাকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করেন তাহলে আমি কাপাসিয়া উপজেলায় শিল্পায়ন করার চেষ্টা করবো।
আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কর্মসংস্থান সৃষ্টি লগ্নে বেকার সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে বিএনপি যদি সরকার গঠন করতে পারে তাহলে বিশেষ ভূমিকা রাখবেন বলে বিভিন্ন সময় ভিডিও বার্তায় দেশ বাসীকে অবহিত করেছেন।